THE ULTIMATE GUIDE TO সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারিতা

The Ultimate Guide To সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারিতা

The Ultimate Guide To সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারিতা

Blog Article

হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায়: ম্যাগনেসিয়াম হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য। কলা এই খনিজটির একটি ভাল উৎস। ম্যাগনেসিয়াম ক্যালসিয়াম শোষণে সাহায্য করে, যা শক্তিশালী এবং সুস্থ হাড় বজায় রাখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কলা এমন একটি খাদ্য যা হাড়ের ঘনত্বে অবদান রাখে এবং অস্টিওপরোসিসের ঝুঁকি কমাতে পারে। 

ইনসুলিন স্পাইক: প্রাকৃতিক শর্করা ইনসুলিনের মাত্রায় অস্থায়ী স্পাইক ঘটাতে পারে।

কলার উপকারিতা

স্ট্রেস হ্রাস: কলাতে আছে উচ্চ মাত্রার পটাসিয়াম যা মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে।

কলা সবচেয়ে সস্তা কিন্তু সবচেয়ে ভালো মানের খাবার। খেতেও দারুণ। অনেকের প্রিয় একটি খাবার বা ফল হল কলা। এটি ভিটামিন ও অন্যান্য পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ একটি ফল। এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার ইত্যাদি। এসব উপাদান শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এবার জানবো কলার উপকারিতা।

৭টি স্তন ক্যান্সারের উপসর্গ ও চিকিৎসা ২০২৪

কলা যে কতটা দারুণ, পুষ্টিকর এবং উপাদেয় খাদ্য তা বলার অপেক্ষা রাখে না। কলা খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু মৌলিক বিষয় মাথায় রেখে দৈনিক কলা খাওয়া যায় নিমিষেই। আমাদের দেশে ধনী পরিবারগুলোতে সকালের নাস্তা যেমন শুরু হয় কলা দিয়ে, তেমন নিম্নবিত্ত মানুষরাও খিদার চাহিদা এবং পুষ্টির চাহিদা পূরণ করার জন্য বেঁছে নেয় কলাকেই। তাই, একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের দৈনিক একটি করে কলা খাওয়াকে click here অভ্যাস হিসেবে তৈরি করা যেতেই পাড়ে।

সকালের নাস্তায় ঝক্কিঝামেলা এড়ানোর জন্য অনেকেই খালিপেটে কলা খান। কলা এমনই একটি ফল যা ব্রেকফাস্টে প্রায় অনিবার্য। কলা কোষ্ঠকাঠিন্য, অম্বল এবং আলসার হ্রাস করে এবং শরীর ঠাণ্ডা করে। কলাতে আয়রনের পরিমাণও বেশি যা হিমোগ্লোবিন উৎপাদন বাড়ায় এবং রক্তাল্পতা নিরাময়ে সাহায্য করে। গুগল নিউজে ফলো করুন আরটিভি অনলাইন তবে কলা খালি পেটে খাওয়া নিয়ে প্রচুর তর্ক রয়েছে। কলায় রয়েছে শরীরের জন্য উপকারী পটাসিয়াম, ফাইবার ও ম্যাগনেসিয়াম। তা শক্তি বৃদ্ধি করে এবং খিদে দূরে রাখে। প্রতিদিন কলা খাওয়া যায়। কিন্তু তা খালি পেটে খাওয়া ঠিক নয়। কলায় ২৫ শতাংশ চিনি থাকে। এত বেশি পরিমাণে চিনি খালি পেটে খাওয়া হলে ক্লান্ত লাগতে পারে। এ ছাড়াও কলা খালি পেটে খাওয়া হলে অ্যাসিডিটি হতে পারে।

কলার অপকারিতা কলার যেমন রয়েছে অনেক উপকারিতা, তেমনি রয়েছে বেশ কিছু অপকারিতা। কলার অপকারিতাগুলোর মধ্যে কিছু হলো –

মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষা: কলাতে ট্রিপটোফান থাকে যা সেরোটোনিনে রূপান্তরিত হয়। এটি একটি নিউরোট্রান্সমিটার যা মেজাজ শান্ত রাখতে সহায়তা করে।

তাই একজন স্বুস্থ স্বাভাবিক মানুষের দৈনিক অন্তত একটি করে কলা খাওয়া উচিত।

১ কাঁচা কলার ভর্তা রয়েছে ফাইবার। এই ফাইবার দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে। সহজে ক্ষুধা লাগে না। ফলে অন্য খাবার না খেলে ওজন কমে যায়।

০৪। শক্তি বৃদ্ধি: কলার প্রাকৃতিক শর্করা দ্রুত এবং টেকসই শক্তির উৎস প্রদান করে, যা গর্ভাবস্থায় প্রায়ই অনুভব করা ক্লান্তি মোকাবেলা করতে সাহায্য করে।

২। ওজন হ্রাস এবং বৃদ্ধি করতে কলার ভূমিকা

Report this page